


VigRX® Oil-এর উপকারিতা প্রায় তাৎক্ষণিক। যদি আপনার শক্তিশালী উ-ত্থা-ন প্রয়োজন হয়, VigRX Oil তা দিতে সক্ষম। একটি জরিপে দেখা গেছে—
VigRX Oil-এ রয়েছে ভিটামিন, অ্যামিনো অ্যাসিড, কামো-দ্দীপক উপাদান এবং ১০০% প্রাকৃতিক ভেষজ। এগুলো একসাথে কাজ করে পুরু-ষাঙ্গে লাগানোর পরই অনুরূপ প্রভাব ফেলে, যার মধ্যে রয়েছে—
এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ অ্যামিনো অ্যাসিড, যা নাইট্রিক অক্সাইড উৎপাদনে সহায়তা করে। এতে রক্তনালী প্রসারিত হয়ে লি-ঙ্গে রক্ত প্রবাহ বাড়ে, ফলে ইরেকশন শক্তিশালী হয় ও অর্গা-জম উন্নত হয়।
রেড জিন-সেং ইরেকশন সমস্যার প্রাকৃতিক চিকিৎসায় সবসময় শীর্ষে থাকে। এটি শক্তিশালী কামো-দ্দীপক যা যৌ-নাঙ্গে রক্তপ্রবাহ বাড়ায়।
আফ্রিকান শিয়া গাছের বাদাম থেকে প্রাপ্ত লিপিড, যা শুধু ময়েশ্চারাইজার নয়—এটি প্রদাহনাশক ও বার্ধক্য রোধকারী পুষ্টি সরবরাহ করে।
শরীরে নাইট্রিক অক্সাইড সরবরাহ করে, যা রক্তনালী প্রসারিত করে এবং লি-ঙ্গে রক্ত প্রবাহ বাড়ায়, ফলে ইরেকশন উন্নত হয়।
গরম ও শুষ্ক আবহাওয়ায় জন্মানো এই উদ্ভিদ রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে, যা শক্তিশালী ইরেকশনের জন্য উপকারী।
যষ্টিমধু টেস্টোস্টেরন হরমোনের মাত্রা বাড়াতে এবং শারীরিক সহনশীলতা উন্নত করতে সহায়তা করে।
VigRX® Oil আপনার জন্য হতে পারে সঠিক পছন্দ কারণ এটি—
না, সবার জন্য একদম সমানভাবে কাজ করে না। বয়স, হেলথ কন্ডিশন আর বডি রেসপন্স অনুযায়ী রেজাল্ট ভিন্ন হতে পারে।
টপিকাল অয়েল হওয়ায় (ত্বক দিয়ে শোষিত হয়) সাধারণত ১০ মিনিটেই এফেক্ট শুরু হয়।
হ্যাঁ, রক্ত সঞ্চালন বাড়ায় বলে ইরেকশন শক্ত হয় এবং অনেক ক্ষেত্রে সময়ও বাড়ে। তবে কারও কাছে বেশি, কারও কাছে কম এফেক্ট হতে পারে।
জরুরি মুহূর্তে ব্যবহার করলেও হবে। তবে নিয়মিত ব্যবহার করলে দীর্ঘমেয়াদে রেজাল্ট আরও ভালো হয়।
VigRX Oil ১০০% ন্যাচারাল হার্বাল ফর্মুলা। কেমিক্যাল বেসড পিলের মতো ঝুঁকি নেই। ত্বকবান্ধব এবং কনডম-সেফ।
হ্যাঁ, VigRX® Oil লি-ঙ্গের নিয়মিত যত্নের জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে।
কারণ:
এতে থাকা হার্বাল উপাদান (যেমন Ginkgo Biloba, Korean Red Ginseng, Muira Puama ইত্যাদি) রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়।
ত্বককে নরম রাখে, শুষ্কতা কমায়।
টিস্যুর ফ্লেক্সিবিলিটি ধরে রাখতে সাহায্য করে।
কেমিক্যাল নেই, তাই রেগুলার ইউজ করলে ক্ষতি করে না।
📌 তবে খেয়াল রাখবেন:
প্রতিদিন ইউজ করলে লিঙ্গে হেলদি ব্লাড ফ্লো বজায় থাকবে, যেটা ভবিষ্যতে পারফরম্যান্স ইস্যু কমাতে সাহায্য করতে পারে।
হাইজিন মেইনটেইন করতে হবে (ইউজের আগে–পরে পরিষ্কার করা)।
যদি কারও ত্বকের অ্যালার্জি থাকে, আগে ছোট্ট অংশে টেস্ট করে নেওয়া ভালো।
👉 তাই এটাকে শুধু “সে-ক্সের আগে” না, চাইলে “রেগুলার কেয়ার অয়েল” হিসেবেও ইউজ করা যায়।
গুরুতর হার্ট ডিজিজ, ডায়াবেটিস বা অ্যালার্জির রোগীদের আগে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত।